আলোচনায় যে আসবে সে সমালোচনাতেও থাকবে- এটি বাস্তবসম্মত কথা। আর বেশ কয়েকদিন যাবৎ আলোচনার ডগায় আছেন শি’শু সেলিব্রিটি থেকে নায়িকা হওয়া প্রার্থনা ফারদীন দীঘি। শি’শুশিল্পি হিসেবে একটি মুঠো ফোন অ’পারেটরের অ্যাডে নকশা হয়ে উত্তর ফেলে দিয়েছিলেন তিনি।
এরপর সিনেমাতেও আলোচনার শিখরে উঠে আসেন দীঘি। ‘চাচ্চু’, ‘দাদী মা’, ‘পাঁচ অর্থের প্রে’ম’সহ একের পর এক হিট ফটোতে অ’ভিনয় করেন। সমাপ্ত পর্যন্ত সেই ছোট্ট দীঘিও এই যাত্রায় চিত্রনায়িকা হয়ে অ’ভিনয় করার জন্য যাচ্ছেন চলচ্চিত্রে। সাম্প্রতিক কালে শাপলা মিডিয়ার পাঁচ ফটোতে নায়িকা হিসেবে চুক্তিবদ্ধ হয়েছেন। তাও আবার এক নায়কের অপরপক্ষে পাঁচ ছবি।
সিদ্ধান্তটা কি হুট করেই নেয়া?
উত্তরে তিনি বলেন, প্রথম থেকেই আমি কোন ফটো করবো আর কোনটা করবো না তার সিদ্ধান্ত নিতেন মা। মা বেঁচে নেই। অধুনা আমা’র সব ডিসিশন নেন বাবা। শাপলা মিডিয়া এই সময়ে সবচেয়ে বড় প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান। সেলিম আংকেলও আমাকে মেয়ের মতো স্নেহ করেন। বাবা চিন্তা করে দেখেছেন এ ফটোতে কাজ করলে আমা’র জন্য অনেক ভালো হবে। আমিও বাবার কথায় রাজি হয়েছি। এইজন্য বলতে পারেন ভেবে চিন্তেই সিদ্ধান্ত নেয়া।
তারকা মানেই সোশ্যাল মিডিয়া কেন্দ্রিক একটু ব্যস্ততা থাকবেই। দীঘিও ভক্তদের জন্য নিউ নতুন ছবি নিয়ে উপস্থিত হন সামাজিক মিডিয়ায়। ফটোতে থাকেন অনেকেই। কিন্তু এবারের ছবিটি একটু অস্বস্তি বয়ে এনেছে দীঘির জন্য।
সাম্প্রতিক কালে তেমনি ১টি পিকচার ভাই’রাল হয়েছে। যা নিয়ে তীব্র সমালোচনা। পরে দিঘির এফবি ঘেঁটে লক্ষ্য গেলো তিনি আর কেউ নন, পুকুরের মামা। উভয়েই একটু ‘অন্তরঙ্গ’ পোজ দিয়ে বাঁকিয়ে তুলেছেন ছবি। যা সমালোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে রুপান্তর করেছে।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন